রবিবার, ২২শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৮ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শ্রীপুরে মামার হাতে ভাগনে খুন

০ টি মন্তব্য 28 ভিউ 4 মিনিট পড়ুন
অ+অ-
রিসেট করুন

প্রতিনিধিঃ

মোঃ শাহাদত হোসাইন, শ্রীপুর,গাজীপুর।
print news | শ্রীপুরে মামার হাতে ভাগনে খুন | সমবানী

গাজীপুরের শ্রীপুরে রনি (২৮) নামের এক মামার বিরুদ্ধে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ভাগিনা শাহরিয়ার (১৯) নামের এক পোশাক শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁরা দুজন সম্পর্কে মামা-ভাগনে। বৃহস্পতিবার(২৮ নভেম্বর) দুপুরে শ্রীপুর পৌরসভার বেড়াইদেরচালা গ্রামের লিচুবাগান এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

নিহত শাহরিয়ার নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার চারকাতিয়া গ্রামের মো. ললিত মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার স্থানীয় মুনমুনের বাড়িতে ভাড়া থেকে স্থানীয় প্যারামাউন্ট কারখানায় কাজ করতেন। তাঁর মামা রনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর গ্রামের হুসেন আলীর ছেলে।

একই বাসার ভাড়াটিয়া কল্পনা আক্তার বলেন, আজ দুপুরে রনির সঙ্গে তাঁর ভাগনে শাহরিয়ারের কথা-কাটাকাটি হয়। একটু পর শাহরিয়ার ঘর থেকে বেরিয়ে যান। এরপর রনিও দৌড়ে বাইরে গেলে দুজনের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে ধারালো ছুরি দিয়ে একের পর এক আঘাত করে দৌড়ে পালিয়ে যান রনি। এরপর তাঁর মাসহ স্বজনেরা রক্তাক্ত অবস্থায় শাহরিয়ারকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের নানা হুসেন মিয়া বলেন, ‘আমি দোকানে কাজ করছিলাম। এ সময় ছোট নাতি দুর্জয় ডাক-চিৎকার করলে আমি দৌড়ে গিয়ে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় নাতি শাহরিয়ার রাস্তায় পড়ে রয়েছে। দ্রুত তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তার বলেন আরও আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।’

এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করেছে। পলাতক রনিকে আটক করার পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডের কারণ উদ্‌ঘাটনের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন


Discover more from সমবানী

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

থেকে আরও পড়ুন

আর্কাইভ
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  

এই ক্যাটাগরির আরো খবর

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকিজ ব্যবহার করে। আমরা ধরে নেব আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি চাইলে অপ্ট-আউট করতে পারেন৷ গ্রহণ করুন আরও পড়ুন

Discover more from সমবানী

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading