আনজুম হত্যা: খুনির ফাঁসির দাবির আন্দোলন তীব্র হচ্ছে সিলেট বিভাগ জুড়ে
প্রতিনিধিঃ
এমদাদুর রহমান চৌধুরী জিয়া, সিলেট

কুলাউড়ার শিক্ষার্থী আঞ্জুম নৃশংসভাবে খুন হওয়ার পর থেকে সিলেট বিভাগ জুড়েই চলছে হত্যাকারী জুনেল কে ফাঁসির দাবিতে মিছিল সভা সমাবেশ ও মানববন্ধন।
গত ১২ জুন সকাল ৭টায় পাশের সিংগুর গ্রামে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হয় নাফিসা আনজুম। এ বিষয়ে কুলাউড়ায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়। ১৪ জুন বিকাল ৫টা ৪০ মিনিটে নিজ এলাকায় ছড়ার পাশে দূর্গন্ধ পেয়ে ভিকটিমের ভাই ও মামা অর্ধগলিত মরদেহটি খুঁজে পান ।

এবং পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে লাশের ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। এ ঘটনায় থানায় ভিকটিমের পরিবারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে একটি হত্যা মামলা রুজু করা হয়। আনজুম স্থানীয় একটি স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।
মামলার অগ্রগতির বিষয়ে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( ক্রাইম এন্ড অপস) নোবেল চাকমা এ প্রতিবেদককে জানান,আনজুম হত্যার বিষয়ে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ যথেষ্ট আন্তরিক রয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পরই চূড়ান্ত রিপোর্ট আদালতে দাখিল করা হবে। ডাক্তারি রিপোর্ট দ্রুত সময়ের মধ্যে সংগ্রহ করার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় স্কুল ছাত্রী নাফিসা জান্নাত আনজুম (১৫) হত্যার রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে শুরুতেই । হত্যার সাথে জড়িত আনজুমের প্রতিবেশী জুনেল মিয়া (৩৯)-কে গ্রেপ্তার ও করেছে পুলিশ।

এছাড়াও উদ্ধার করা হয়েছে নিহতের বোরকা, স্কুলব্যাগ, বই ও জুতা। আলোচিত এ হত্যাকান্ডের রহস্য দ্রুত সময়ের ভিতর উদঘাটনে একাধিক তদন্ত ঠিম মাঠে কাজ করেছে বলে জানিয়েছেনমৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন পিপিএম সেবা।
তিনিজানান, ঘটনার পরপর মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ আনজুম হত্যার বিষয়ে আসামি শনাক্ত করতে তৎপর হয়ে ওঠে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয় মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( ক্রাইম এন্ড অপস) নোবেল চাকমা, পিপিএম, এবং মৌলভীবাজার সদর সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আজমল হোসেন কে। তারাও যেন আনজুম হত্যার বিষয়ে আসামি শনাক্ত করতে কূলকিনারা পাচ্ছিল না তখন আমি বললাম পুলিশ সুপার কার্যালয়ে নিয়ে আসতে সেখানে আনার পর আসামি জুনেল আনজুম হত্যার বিষয়ে স্বেচ্ছা জবানবন্দী দেয় এবং দায় স্বীকার করে। পরদিন ১৬ জুন জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হয় সে বিষয়ে। আসামিকে পাঠানো হয় বিজ্ঞ আদালতে। পুলিশের কাছে স্বীকার করলেও আদালতে যাওয়ার পর আসামি জুনেল আনজুম হত্যার বিষয়ে স্বীকারোক্তি দেয়নি। গেল দিন মামলার নির্ধারিত তারিখে রিমান্ডের আবেদন দেওয়া হলেও আদালত তা মঞ্জুর করেননি।
আদালতে খুনের বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী না দেয়া এবং রিমান্ড আবেদন খারিজ করার প্রেক্ষিতে আন্দোলন মুখি হয় কুলাউড়ার জনপদের বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। তারা বলে দাবি মোদের একটাই আনজুম হত্যাকারী জুনেলের ফাঁসি।

তারা আরো শক্তভাবে মাঠে থাকার ঘোষণা দেয়। ফাঁসি হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত মাঠ ছাড়বে না তারা। এমন ঘোষণা দেয় আন্দোলনকারী ছাত্র- জনতা ও আনজুৃের সহপাঠীরা। তা স্লোগান দিতে বলতে থাকে ,””আনজুম তোমায় কথা দিলাম রাজ পথ দখল নিলাম “”
গতকাল মঙ্গলবার ব্রাহ্মণ বাজারে একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল শেষে শপথ নেয় জুনেল এর ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত পিছ পা হবে না তারা আন্দোলন থেকে।
কুলাউড়ার ব্রাহ্মণ বাজারের শ্রীপুর দাউদাপুর এলাকার স্কুল শিক্ষার্থী নাফিসা জান্নাত আনজুম এর হত্যাকারীর বিচারের দাবিতে মৌলভীবাজারে ছাত্র-জনতার আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধনের।
এসময় রাস্তা অবরোধ ও জেলা ও দায়রা জজ আদালত ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজেস্ট্রিট আদালতের সামনে অবস্থান কর্মসূচী পালন করেন প্রায় ২ হাজারের অধিক আন্দোলনকারী। এ সময় তারা জুনেলের ফাঁসি কার্যকর না হলে অথবা আইনি প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হলে। বাদী পক্ষ ইন জাস্টিস এর শিকার হলে বুকের তাজা রক্ত নয় শুধু জীবন দিতেও প্রস্তুত বলে আদালতের উদ্দেশ্য করে জানান দিয়েছেন। দেশের আদালত মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্যে তারা আশা করছেন এ মামলার রায়ে মৌলভীবাজার আদালত তা প্রমাণ করবেন।
সোমবার দুপুরে মিনিবাস,ট্রাক ও বেশ কয়েকটি প্রাইভেট গাড়ি যুগে কুলাউড়ার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এলাকা থেকে প্রায় দুই হাজার অধিক ছাত্র-জনতা মৌলভীবাজার শহরের চাঁদনীঘাট থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা দায়রা জজ ও সিজিএম এর কোর্টের সামনে এসে অবস্থান নেন।

এসময় তাদের সাথে একাত্মতাপোষন করে মৌলভীবাজার সদর উপজেলাসহ জেলার বিভিন্ন স্কুল,কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী,শিক্ষক,অভিভাবক,স্কুল পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ, ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি,সাংবাদিক,আইনজীবী,সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা ব্যানার ও ফেস্টুনসহ অংশগ্রহণ করেন।
তারা এসময় আঞ্জুমের চিহ্নিত হত্যাকারী ধর্ষক জুনেলের এর ফাঁসির দাবিতে বিভিন্ন শ্লোগান দিতে থাকেন। সেখানে কিছু সময় অবস্থান করে তারা প্রেসক্লাবের সামনে এসে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হন। ওখানেও আন্দোলনকারীরা সড়ক অবরোধ করে রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এসময় প্রেসক্লাব মোড়সহ আশপাশ এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠে। আঞ্জুমের সহপাঠি ও এলাকাবাসী জানান, আঞ্জুমের চিহ্নিত খুনি ও জুনেলের বিচারের দাবিতে তারা কয়েক দিন থেকে নানা কর্মসূচী নিয়ে রাজপথে নেমেছেন।
যতক্ষন পর্যন্ত ফাঁসির রায় কার্জকর না হবে ততক্ষন পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। আর কোনও মেয়ে শিক্ষার্থী যেন এমন পৈশাচিক নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে এভাবে মৃত্যুবরণ করতে না হয়। তারা এবিষয়ে প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেন।
দ্রুত সময়ে আসামী গ্রেফতারের জন্য পুলিশ প্রশাসনকেও তারা ধন্যবাদ জানান। মৌলভীবাজারের অন্যতম সামাজিক সংগঠন বোরহান উদ্দিন (রহঃ) ইসলামী সোসাইটি’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এম মুহিবুর রহমান মুহিব এর সভাপতিত্বে বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রতিবাদ সমাবেশের সঞ্চালনা করেন তরুণ সমাজকর্মী শিক্ষার্থী মোঃ আবু সামাদ সুজেল।
বক্তব্য রাখেন এম সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট আইনজীবী পিপি এডভোকেট ডঃ আব্দুল মতিন চৌধুরী, সিনিয়র সাংবাদিক এস এম উমেদ আলী, মু.ইমাদ উদ দীন, কুলাউড়া উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ফজলুল হক খান সাহেদ, বিশিষ্ট মানবাধিকারকর্মী ও তরুণ আনজীবী এপিপি এডভোকেট নিয়ামুল হক, নিহত আনজুমের পিতা আব্দুল খালিক,ভাই আফিফ ইসলাম রাজিন, ইম্পেরিয়াল কলেজের প্রভাষক মাওলানা তাজুল ইসলাম,কুলাউড়া ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক খালেদ আহমেদ, সামাজিক সংগঠন স্পন্দন মৌলভীবাজারের সভাপতি ইহাম মোজাহিদ, রাজনীতিবীদ ও সমাজকর্মী মাহমুদ খান আকতার, ইউপি সদস্য ছয়ফুল ইসলাম, লুৎফুর রহমান, ব্যবসায়ী আবুল কালাম বাচ্চু, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম ছাত্র সমন্বয়ক কাজী মুনজের আহমদ, সাধারণ ছাত্র সমাজের পক্ষে সাইদুল ইসলাম লিমন,শাহীন আহমদ প্রমুখ।
উল্লেখ্য গত ১৪ জুন প্রাইভেট পড়া থেকে বাড়ি ফেরার পথে কুলাউড়ার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়রে শ্রীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্রী নাফিসা জান্নাত আনজুম কে রাস্তা থেকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে পাশবিক নির্যাতন করে শ^াসরোধ করে হত্যা করে জুনেল। এর একদিন পর বাড়ির পাশের কবরস্থান এর পাশ থেকে এলাকাবাসী লাশ উদ্ধার করে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে খুনিকে গ্রেফতার করে।
খুনি জুনেল পুলিশের কাছে খুনের কথা স্বীকার করলেও কোর্টে সে খুনের কথা স্বীকার করেনি। এসময় পুলিশ ৭দিনের রিমান্ড চাইলেও আদালত রিমান্ড না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। তবে ওইদিন কোর্টে কোনও আইনজীবী জুনেলের পক্ষে দাঁড়াননি। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্ঠা,আইন উপদেষ্ঠা,স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন দপ্তরে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
বক্তারা বলেন সবার একটাই দাবি মেধাবী শিক্ষার্থী আঞ্জুমের চিহ্নিত ধর্ষক ও খুনী জুনেলের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে আইনের প্রতি মানুষের আরও আস্তা,বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা বৃদ্ধিপায় সে ব্যবস্থা করা। অপরাধীকে যেনো কোনো অবস্থাতে ছাড় না পায়। এর ব্যথয় হলে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা মাঠে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।
আনজুম হত্যার ঘটনাটি কুলাড়ায় ঘটলেও যত দিন যাচ্ছে তত আঞ্জুম হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে আন্দোলনটি তীব্র আকার ধারণ করছে স্বেচ্ছায় আন্দোলনে জড়িয়ে পড়ছেন সিলেট বিভাগের বিভিন্ন এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থী ও ছাত্র জনতা।
সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা, শাহ পরান থানা এলাকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা
আনজুৃম হত্যাকারী জুনেলের ফাঁসির দাবিতে ইতিপূর্বে মিছিল ও মানববন্ধন করেছে।
তারা স্লোগান দিচ্ছে রশি লাগলে রশি নে জুনেলকে ফাঁসি দে, আমার বোন( আনজুম ) মৃত খুনি ( জুনেল) কেন জীবিত।
হয় জুনেল কে ফাঁসি দেয় নইলে আমাদের হাতে দেয়। এদিকে শ্রীপুর এলাকার বাসিন্দা লন্ডন প্রবাসী বিগত নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতাকারী মইনুল হোসেন খান এ ঘটনার পর হত্যাকারী কে ধরিয়ে দিতে এক লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা দেন।
কিন্তু পরবর্তীতে ১৮ ঘণ্টার মধ্যে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ এর সহযোগিতায় খুনি জুনেল গ্রেপ্তার হওয়ায় পুলিশ প্রশাসন কে ধন্যবাদ জানান তিনি। তবে এই খুনের বিচারের দাবিতে এলাকাবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এ বিষয় নিয়ে লাইভে নিয়মিত রয়েছেন তিনি।
সহযোগিতা ও রেখেছেন অব্যাহত। তিনি এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, সামাজিক আন্দোলন হচ্ছে বড় আন্দোলন এ আন্দোলনে দেশ-বিদেশের অবস্থানরত কুলাউড়া বাসি ঐক্যবদ্ধ। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
জাতীয় রাজনীতির পরিচিত মুখ বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দলের দুর্দিনে কান্ডারী বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্দোলন সংগ্রামের অগ্নিপুরুষ এডভোকেট আবেদ রাজার বাড়িও কুলাউড়ার ঐ এলাকায়। যেখানে আনজুম হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে। । তিনি ও তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন কাঁদছে আমার এলাকা,,,,।
বলেছেন যে ঘটনাটি কোনদিন কুলাউড়ার শ্রীপুরে ঘটেনি সেটি ঘটিয়ে সারা জীবনের জন্য আমাদের এলাকাকে কলঙ্কিত করা হয়েছে। মিডিয়ার সাথে আলাপ কালে তিনি আনজুম হত্যার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন বিচারকদের কাছে। অপরাধীর পর্যাপ্ত বিচার না হলে আইনের শাসনের প্রতি যেমন অনাস্থা সৃষ্টি হয়
তেমনি অপরাধ প্রবণতা আরো বৃদ্ধি পায়। সে কারণে কোন অপরাধ সংগঠিত হলে সে অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিলে অপরাধীরা ভয়ে আর অপরাধ প্রবণতায় উদ্বুদ্ধ হয় না। তিনি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য একজন এলাকাবাসী হিসেবে আনজুৃমের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
আহ্বান জানান আনজুৃমের পরিবারের পাশে সকলকে থাকাতে।
আরও পড়ুন
- বোরহানউদ্দিনে ইসলামী আন্দোলনের গণ সমাবেশ
- ভোলায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্যসহ ৫ কারবারি আটক
- বোরহানউদ্দিনে খাবারে নেশা খাওয়াইয়া অচেতন করে ২ লক্ষ টাকা চুরি অসুস্থ্য ৫ জন
Discover more from সমবানী
Subscribe to get the latest posts sent to your email.