শনিবার, ১৯শে জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৪ঠা শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ত্রিশালে বাগান ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফয়জুর রহমান সহ ১৭ জনের নিয়োগ জটিলতা,একাধিক তদন্তে অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত

০ টি মন্তব্য 22 ভিউ 24 মিনিট পড়ুন
অ+অ-
রিসেট করুন

প্রতিনিধিঃ

সমবানী প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
print news | ত্রিশালে বাগান ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফয়জুর রহমান সহ ১৭ জনের নিয়োগ জটিলতা,একাধিক তদন্তে অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত | সমবানী

নির্বাচনের আগের রাতে নৌকায় সিল মারায় আইটকৃত সেই ফয়জুর রহমানের নিয়োগ সহ ১৭ জনের নিয়োগ বিধি সম্মত নয়।

ফ্যাসিস্ট সরকারের দোষরদের বিরুদ্ধে তদন্ত ১৭ জনের নিয়োগ জটিলতা,একাধিক তদন্তে অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত

ময়মনসিংহের ত্রিশালের বাগান ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফয়জুর রহমান সহ ১৭ জনের নিয়োগ বিধিসম্মত ও যথাযথ নিয়মে হয়নি বলে তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি। ফলে অধ্যক্ষ সহ অন্যান্য শিক্ষকদের নিয়োগের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়,বাগান ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ পদে ৩/১২/২০২৩ তারিখ ফয়জুর রহমান নিয়োগ পান। অধ্যক্ষ পদে নিয়োগের জন্য যেসব যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা থাকার বিধি ছিল তা তার না থাকলেও সভাপতি ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও নিয়োগ কমিটি উৎকোচের বিনিময়ে তাকে নিয়োগ দেন বলে কথিত রয়েছে।তাছাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে নির্বাচনের পূর্ব রাতে নৌকা প্রতীকের ব্যালট পেপারে সিল মারার সময় জনতা তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে এবং দীর্ঘদিন তিনি কারা ভোগ করেন। মামলা চলমান থাকা অবস্থায় সুকৌশলে অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ নেন। মাদানি এমপির সিএনজি পাম্পে বসে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করেন সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল আমিন মাদানী, তার ভায়রা ভাই বাগান ইসলামীয়া আলিম মাদ্রাসার সভাপতি মাসুম বিল্লাহ।সূত্র জানায়, ফয়জুর রহমান ২০০৩ সালে তার বাবা বাগান মাদ্রাসার অধ্যক্ষ থাকাকালীন প্রথমে বাগান ইসলামীয় আলিম মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী পদে নিয়োগ পায়। সেই নিয়োগ ত্রুটিপূর্ণ ছিল বলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তদন্ত করে নিয়োগ বাতিল করেন। নিয়োগ পরীক্ষার সদস্য সচিব তাহার পিতা অত্র প্রতিষ্ঠানের সাবেক অধ্যক্ষ আসাদুল হকের চাকরির মেয়াদ ৬০ বছর পূর্ণ হওয়ার পর অতিরিক্ত সময় দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদন এর কোন কাগজ দেখাতে পাননি। এর পর আবার জালিয়াতির মাধ্যমে তাকে বাবুপুর মাদ্রাসার নিয়োগদেন তৎকালীন সময়ে ত্রিশাল থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাবশালী নেতা ও বতমানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা মামলার ৩৭নং আসামী এড জিয়াউল হক সবুজ। যে নিয়োগটি চিল অত্যান্ত গোপনীয়। ৩ জন প্রাণীকে ডামী প্রার্থী বানানো হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজনের যোগ্যতাই ছিল না সুপার পদে আবেদন করার। সুপার পদে তিনি বাগান ইসলামীয়া আলীম মাদ্রাসার যে নিয়োগ ও অভিজ্ঞতার সনদ দাখিল করে তা ছিল জাল ও ভুয়া। তিনি বাবুপুর দাখিল মাদ্রাসার সুপার পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকারি অন্য তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুইজন আবেদন করেননি এবং একজনের আবেদন বিধি সম্মত হয়নি। সেই নিয়োগের সময়ও তার চাকরির অভিজ্ঞতা এবং নিয়োগ প্রক্রিয়া বিধি সম্মত নয়। অভিজ্ঞতার সনদ প্রদানকারী ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মুহাম্মদ আনোয়ার সাদত স্বাক্ষর অস্বীকার করেন এবং তাতে সভাপতির প্রতিস্বাক্ষর নেয়। অধ্যক্ষ পদের নিয়োগের রেজুলেশন ঘষামাজা ও অস্পষ্ট। নিয়োগ পরীক্ষায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালনকারীর নাম নিয়োগের জন্য গঠিত কমিটি নাই। নিয়োগ কমিটিতে কাউকে সদস্য সচিবের দায়িত্ব দেয়া হয়নি। তিনি বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসের দায়িত্ব পালন করতে যেয়ে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকে রাতে সিল মারার অভিযোগে গ্রেফতার হন এবং দীর্ঘদিন কারা ভোগ করেন। সেই সময় তিনি সাময়িক দরখাস্ত ছিলেন। অধ্যক্ষ পদে নিয়োগে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তা মানা হয়নি।

শাহনাজ বেগম, বর্তমানে সহকারী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) এর । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, শিক্ষা মন্ত্রনালয়, শাখা-১১ এরপত্র নং-শা:১১/ বিবিধ-৫/৯৪/ অংশ-৬)/৩৯৬, তারিখ- ২৪/১০/১৯৯৫ মোতাবেক ৩য় বিভাগ থাকায় ১ম স্থান অধিকারীকে বাদ দেয়া হয়েছিল।

স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি নেই। বিজ্ঞপ্তিতে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া হয়নি । নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকারি প্রাথীকে যাচাই কমিটি বাতিল না করে নিয়োগ পরিক্ষার পর বাতিল করা বিধি সম্মত নয়। পুরুষ প্রার্থীদের আবেদনের সুযোগ দিয়ে মহিলা প্রাথী অগ্রাধিকার বিধি সম্মত নয়। নিয়োগ পরীক্ষায় সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন কারি অত্র প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের হিসেবে সময় বৃদ্ধির কাগজ পত্র উপস্থাপন করতে পারেন নি।

সহকারী অধ্যাপক (প্রভাষক বাংলা) হোসনে আরা বেগম এমএ পাস করা পর পূণরায় অনাস মান উন্নয়ন বিধি সম্মত নয়। জাতীয় পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি নেই। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া হয়নি। নিয়োগ কমিটির সদস্য সচিবের চাকরির মেয়াদ ৬০ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অনুমোদন ব্যতিরেখে অধ্যক্ষ ও নিয়োগ কমিটির সদস্য সচিবের দায়িত্বে পালন বিধি সম্মত নয়।

নুরজাহান আক্তার বিধি সম্মতভাবে বাগান ইসলামীয়া আলিম মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পায়নি ও দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। তাহার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। তাছাড়া তদন্ত কমিটি তার বিরুদ্ধে আরো যেসব অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছেন তা হলো ডিজির প্রতিনিধির মনোনয়ন পত্র দেখাতে পারে নাই। নিয়োগ অনুমোদনের রেজুলেশনে ঘষামাঝা রয়েছে। নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ গ্রহনকারী নাজমুন নাহার নাজমার আবেদন বিধি সম্মত নয়। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিধি অনুসরণ করা হয় নাই। নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল সীট উপস্থাপন করতে পারেন নাই। উচ্চতর স্কেলের কাগজ পত্র উপস্থাপনা করেননি ।

আবুল কালাম আজাদ, প্রভাষক (গণিত), বর্তমানে সহকারী অধ্যাপক পদে কর্মরত আছেন।। মুহাম্ম্দ আনোয়ার সাদত (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ) এর বিগত ১০/০৬/২০০৪ খ্রিঃ তারিখে স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে নিয়োগ পত্র প্রদান করে এবং ১২/০৬/২০০৪ খ্রিঃ তারিখে আবুল কালাম আজাদ প্রভাষক (গণিত) পদে যোগদান পত্র গ্রহণ করা হয় । ফলাফল সীটে ডিজির প্রতিনিধির সীলে নাম নেই। স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির কপি আছে । জাতীয় পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি নেই।

প্রভাষক (পদার্থ) এনামুল হক তার নিয়োগ সম্পর্কিত কোন প্রমাণ পত্র তদন্ত কমিটির নিকট উপস্থাপন করতে পারেন নাই। যে অভিজ্ঞতার সনদ উপস্থাপন করেছেন তাতে ওভাররাইটিং করা আছে এবং সত্যায়ন ব্যতিত উপস্থাপন করেছেন। অভিযোগের ও জবাবের অভিজ্ঞার সনদ দুই রকম। তাহার নিয়োগ কালীন সময় অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালনকারী মুহাম্মদ আনোয়ার সাদত জানান যে, ০১/০৩/২০১১ইং তারিখে স্বাক্ষরিত তিনি যে অভিজ্ঞতা সনদ জমা দিয়েছিলেন তা যাচাই বাচাই এ ভূয়া পাওয়া গেছে।

নার্গিস আফরোজ সহকারী শিক্ষক (জীব বিজ্ঞান) ২৯/১১/২০০৩ খ্রিঃ তারিখের নিয়োগপত্রের আলোকে ০১/১২/২০০৩ খ্রিঃ তারিখে যোগদান করেন। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থানীয় একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি নেই। তিনি অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে পদ ত্যাগ করেছিলেন। পূনরায় যোগদানের কোন কাগজ পত্র দেননি।

সহকারী মৌলভী গোলাম মোস্তফা ১২/০৮/২০০৪ ইং তারিখে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। কিন্তু সেই সময় নিয়োগ প্রাপ্ত তিনজন হলেনঃ ১. প্রভাষক (আরবি) মোঃ শাহিনুর রহমান, ২, সহকারী মৌলভী মোঃ নজরুল ইসলাম/ গোলাম মোস্তফা, ৩, সহকারী শিক্ষক (গণিত) মোঃ এছাহাক আলী। এই সময় অন্য দুইজনের সাথে সহকারী মৌলভী পদে নজরুল ইসলাম এমপিও ভূক্ত হন। পরবর্তীতে এমপিও থেকে নজরুল ইসলামের নাম কতন যেয়ে গোলাম মোস্তফার নাম অন্তভূক্ত হয়। গোলাম মোস্তফা রেজুলেশন ও পরীক্ষার ফলাফলের মূলকপি/সত্যায়িত কপি উপস্থাপন করতে পারেন নি।

সহকারী শিক্ষক ‍(কৃষি) আব্দুর রাজ্জাকের জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি নেই। আবেদনের সময় পর্যাপ্ত দেয়া হয়নি। নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ের সর্ম্পূণ হয়েছে। পরীক্ষায় মাত্র দুই জন প্রাথী উপস্থিত ছিলেন। তার নিয়োগ পত্র সাময়িক। নিয়োগ প্রক্রিয়া বিধি সম্মত নয়।

মোঃ সুমন মিয়া (ইবিঃ শিক্ষক), মোঃ মিজানুর রহমান, সহকারী শিক্ষক (সামাজিক বিজ্ঞান) এবং হেলেনা খাতুন, সহকারী মৌলভী এর ইনডেক্স নাম্বার যথাক্রমে M0008220, M000785, M0008219. মহামান্য হাইকোর্টে বিচারাধীন এবং অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিসার ময়মনসিংহ স্মারক নং-জেশিঅ/ময়মন/২০২১/১৮৪০ জানান মহামান্য হাইকোট কর্তৃক এমপিও সংশ্লিষ্ট কাযক্রমে নিষেধাজ্ঞা থাকাসত্ত্বেও মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রিট পিটিশনের তথ্য গোপন করে তাদের নাম এমপিও ভুক্ত করিয়াছে যা বিধি সম্মত নয়।

মোহাম্মদ আজাহারুল ইসলাম, পিতাঃ মোহাম্মদ হুরমত উল্লাহ উপাধ্যক্ষ পদে, মোঃ আসাদুজ্জামান, পিতাঃ মৃত ফজলুল হক অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার পদে, মফিজুল ইসলাম, পিতা-মৃত আমর আলী পরিচ্ছন্নতা কর্মী পদে এবং মাহমুদুল হাসান, পিতাঃ- শামছুল আলম নিরাপত্তা কর্মী পদে ১৪/০৪/২০২৩ খ্রিঃতারিখ অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ তথা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবসে নিয়োগের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত হন। নিয়োগ বোর্ডে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিপ্তরের প্রতিনিধি মামলার ব্যাপারে অবগত হয়েও নিয়োগ পক্রিয়া সম্পূণ করেন।

আনছারুল হক (ইব: প্রধান) আব্দুল্লাহ (ল্যাব/গবেষণার), আছমা আক্তারে আয়া মোমেনশাহী ডি এস আলিয়া মাদ্রাসায় নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রেজুলেশন ঘষামাজা। নিয়োগ পরীক্ষায় অত্র প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিয়োগ পরীক্ষায় দায়িত্ব পালন করেছেন। নিয়োগ পরীক্ষার জন্য অনুমোদিত কমিটিতে তার নাম নেই।

তাছাড়া আরবি প্রভাষক আব্দুল হামিদ একই সাথে ত্রিশাল শুকতারা বিদ্যানিকেতনে শিক্ষকতা করেন ও সিনিয়র শিক্ষক হারুন অর রশিদ ও অফিস সহকারী উবায়দুল হকের নিয়োগ প্রক্রিয়া বিধি সম্মত হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।

অনিয়মের অভিযোগ বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল আহমেদ এই প্রতিবেদককে বলেছেন, তদন্তের প্রতিবেদনটি আমার কাছে এসেছে। বিধি মোতাবেক অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরও পড়ুন


Discover more from সমবানী

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

থেকে আরও পড়ুন

আর্কাইভ
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  

এই ক্যাটাগরির আরো খবর

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকিজ ব্যবহার করে। আমরা ধরে নেব আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি চাইলে অপ্ট-আউট করতে পারেন৷ গ্রহণ করুন আরও পড়ুন

Discover more from সমবানী

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading